রাজবাড়ী ভয়েস ডট কম: আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন পাংশা উপজেলা বিএনপির সাবেক আহবায়ক ও পাংশা কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ এ আর মাহমুদুল হক রোজেন।
তিনি বলেন, “আপনাদের নেতা সাবেক এমপি, রাজবাড়ী জেলা বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ও বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. নাসিরুল হক সাবু এখন অনেকটাই সুস্থ। দোয়া করবেন, তিনি যেন আপনাদের মাঝে ফিরে এসে অভিভাবকের দায়িত্ব নিতে পারেন।”
বৃহস্পতিবার বিকেলে পাংশা উপজেলার সরিষা ইউনিয়ন বিএনপি অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে বহলাডাঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত কর্মী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
সমাবেশে সরিষা ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. হারুন-অর রশিদ কালামের সভাপতিত্বে এবং বিএনপি নেতা রাশিদুল ইসলাম আল-আমিন ও রাজুর সঞ্চালনায় প্রধান বক্তা ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও সহ-সভাপতি মো. হাবিবুর রহমান রাজা। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন পাংশা পৌর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. শওকত আলী সরদার।
অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, কালুখালী উপজেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক মো. আইনুল হাবীব,সাবেক আহ্বায়ক মো. জিয়াউর রহমান জিরু,কালুখালী উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক মো. জিল্লুর রহমান,কালুখালী উপজেলা বিএনপি নেতা আজমীর হোসেন খান,হাবাসপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক চেয়ারম্যান আ. লতিফ খান,মাছপাড়া ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. আরিফুল ইসলাম টিপু মিয়া,মৌরাট ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি মো. আব্দুর রহমান মুন্সী,সরিষা ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি রাফিজুল আলম ডালু,পাংশা শিল্প ও বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. দেলোয়ার সরদার,সরিষা ইউনিয়ন বিএনপি নেতা মো. আক্তার হোসেন,রাজবাড়ী জেলা ছাত্রদল নেতা সজীব রাজা প্রমুখ।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন পাংশা উপজেলা জিয়া পরিষদের সভাপতি এম. এ. জিন্নাহ, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কুদ্দুস, সাংগঠনিক সম্পাদক আলমগীর হোসেন, পাংশা পৌর যুবদলের আহ্বায়ক ফরিদ সরদার, কালুখালী উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব মো. জাকির হোসেন, পাংশা উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব মো. শহিদুল ইসলাম খোকনসহ উপজেলা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ের বিএনপি ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
বিকেল থেকে ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে নেতাকর্মীরা সমাবেশ স্থলে আসতে থাকেন। শেষ পর্যন্ত সমাবেশ স্থল কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায়।