৪ঠা আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | শুক্রবার

ফ্যাসিবাদ নিপাত যাক

আজ ঐতিহাসিক ৫ আগস্ট। ফ্যাসিস্ট পতন দিবস। গত বছর এই দিনে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যান। সেদিন ছিল সোমবার। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পূর্বঘোষিত কর্মসূচি ‘মার্চ ফর ঢাকা’ উপলক্ষে এদিন

ফ্যাসিবাদ নিপাত যাক

আজ ঐতিহাসিক ৫ আগস্ট। ফ্যাসিস্ট পতন দিবস। গত বছর এই দিনে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যান। সেদিন

উপযুক্ত রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি প্রদান করা হবে

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা, শান্তিতে নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস গতকাল ৫ আগস্ট (মঙ্গলবার) রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে ‘৩৬

ফ্যাসিবাদ নিপাত যাক

আজ ঐতিহাসিক ৫ আগস্ট। ফ্যাসিস্ট পতন দিবস। গত বছর এই দিনে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যান। সেদিন ছিল সোমবার। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পূর্বঘোষিত কর্মসূচি ‘মার্চ ফর ঢাকা’ উপলক্ষে এদিন সকাল থেকেই রাজধানী ঢাকার চারপাশে হাজার হাজার নিপীড়িত মানুষ সমবেত হতে শুরু করে। বিক্ষুব্ধ জনতার ভয়াল গর্জনে স্তম্ভিত হয়ে যায় শাসকশ্রেণি। তারা বুঝতে পারে, দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়া ছাড়া তাদের সামনে আর কোনো পথ খোলা নেই। নানা নাটকীয়তার পর বিকেল ৩টার দিকে খবর আসে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা ভারতে

উপযুক্ত রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি প্রদান করা হবে

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা, শান্তিতে নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস গতকাল ৫ আগস্ট (মঙ্গলবার) রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে ‘৩৬ জুলাই উদযাপন’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ করেছেন। সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা ও ছাত্র-জনতা উপস্থিত ছিলেন। জুলাই ঘোষণাপত্র হলো ২০২৪ সালের জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানের একটি দলিল, যার মাধ্যমে জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি দেওয়া হবে। প্রধান উপদেষ্টা কর্তৃক পঠিত ঘোষণাপত্রটি হুবহু তুলে ধরা হলো— ১. যেহেতু উপনিবেশবিরোধী লড়াইয়ের সুদীর্ঘকালের ধারাবাহিকতায় এই ভূখণ্ডের মানুষ দীর্ঘ ২৩

এসএমই খাত: অবদান ও প্রত্যাশা বেশি, মূলধন কম

ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এসএমই) ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আনোয়ার হোসেন চৌধুরী বলেছেন, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প দেশের উন্নয়নে অবদান যেমন বেশি, তেমনি প্রত্যাশাও বেশি; কিন্তু মূলধন কম। আমরা যেহেতু জাতীয় বাজেটের অন্তর্ভুক্ত নই, প্রতি বছর সব প্রতিষ্ঠানের জন্য বাজেটে বরাদ্দ থাকে; কিন্তু আমরা একেবারেই পাই না। সরকার চাইলে এ শিল্পের বিকাশে প্রতি বছর অন্তত থোক বরাদ্দ বৃদ্ধি করতে পারে, যা দেশের প্রয়োজনেই ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের বিকাশে ব্যয় হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার কালবেলাকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। আনোয়ার

এসএমই আসুক প্রান্তিক থেকে প্রাণকেন্দ্রে

বাংলাদেশের প্রত্যন্ত কোনো গ্রামে একটি ছোট কারখানা, যেখানে কয়েকজন নারী প্রতিদিন নিজ হাতে তৈরি করছেন পাটের ব্যাগ। শহরের এক গলিতে তরুণ এক উদ্যোক্তা তার ক্ষুদ্র কফিশপে বানাচ্ছেন নতুন স্বাদের পানীয়। মফস্বলের কোনো এক কিশোরী তার ছোট্ট টেইলরিং শপে বসে ভবিষ্যতে কোনো একদিন নিজের একটা বুটিক ব্র্যান্ড বানানোর স্বপ্নে নোটখাতায় এঁকে চলেছেন নতুন সব ডিজাইন। এমন হাজারো স্বপ্ন, হাজারো ক্ষুদ্র উদ্যোগই বাংলাদেশকে এগিয়ে নিচ্ছে নীরবে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, এ স্বপ্নগুলো টিকিয়ে রাখার জন্য আমাদের করণীয় কী? আজ বিশ্ব এসএমই দিবসে আমরা

Scroll to Top